আবারও সিনেমার শুটিংয়ে ফিরেছেন চিত্রনায়িকা পূর্ণিমা। গতকাল রোববার (১৬ অক্টোবর) সকাল থেকে ‘আহারে জীবন’ নামের সিনেমার শুটিংয়ে যোগ দিয়েছেন তিনি। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন ছটকু আহমেদ।
জানা যায়, প্রথম পর্যায়ের শুটিং হবে রাজধানীর উত্তরার বিভিন্ন লোকেশনে। চলবে টানা কয়েকদিন।
অভিনয় প্রসঙ্গে পূর্ণিমা আগেই বলেছেন, ‘এ সিনেমার গল্প শুনে ভালো লেগেছে। তাছাড়া ছটকু ভাই অভিজ্ঞ একজন পরিচালক। তার নির্মিত সালমান শাহকে নিয়ে সত্যের মৃত্যু নেই, বুকের ভেতর আগুন সিনেমা দুটি দর্শকপ্রিয়। এমন গুণী পরিচালকের সিনেমাতে কাজ করতে যাচ্ছি, এটা ভালোলাগার বিষয়’।
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বন্ধু ফেরদৌসও আছে এ সিনেমায়। ইতোমধ্যেই সূচরিতা ম্যাডামও যুক্ত হয়েছেন। সব মিলিয়ে আশা করছি একটি ভালো সিনেমাই হবে’।
এদিকে পূর্ণিমা অভিনীত মুক্তির অপেক্ষায় আছে নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচালিত ‘গাঙচিল’ ও ‘জ্যাম’ নামে দুটি সিনেমা। গাঙচিলে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন ফেরদৌস, আর জ্যামে আরেফিন শুভ।
তিনদিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে বন্দর সেরি বেগাওয়ানের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন ব্রুনাই দারুসসালামের সুলতান হাজি হাসানাল বলকিয়াহ মুইজ্জুদ্দিন ওয়াদ্দৌলাহ।
সোমবার (১৭ অক্টোবর) বিমানবন্দরে রাষ্ট্রীয় গার্ড অব অনার দেওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ব্রুনাইর সুলতান ও তার সফর সঙ্গীদের বিদায় জানান। এরপর সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে সুলতানকে বহনকারী বিশেষ বিমান ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়।
এর আগে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে শনিবার (১৫ অক্টোবর) তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসেন ব্রুনাইয়ের সুলতান। ওইদিন দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সুলতানকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। বিমানবন্দরে তাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
সুলতানের সফরসঙ্গী হিসেবে রাজ পরিবারের সদস্য, ব্রুনাইর বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা ছিলেন।
বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল তাকে গার্ড অব অনার দেয়। সেখান থেকে একটি সুসজ্জিত মোটর শোভাযাত্রাসহকারে তাকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ব্রুনাইর সুলতান ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সুলতান সেখানে একটি গাছের চারা রোপণ এবং ‘দর্শনার্থী বইয়ে’ সই করেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, সাভার থেকে সুলতানকে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে নিয়ে যাওয়া হয়। ঢাকায় সফরকালে সুলতান এ হোটেলেই অবস্থান করেন। এদিন সন্ধ্যা ৬টায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন হোটেলের সভাকক্ষে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপর সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের ক্রিডেনশিয়াল হলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে ব্রুনাইর সুলতান বঙ্গভবনের গ্যালারি হলে দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
রাষ্ট্রপ্রধান সন্ধ্যা ৭টা ৩৫ মিনিটে সুলতানের সম্মানে রাষ্ট্রীয় নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। সেখানে তিনি যোগদান করেন। এরপর ১৬ অক্টোবর সকাল সোয়া ১০টায় সুলতান ওয়াদ্দৌলাহ ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি সেখানে রক্ষিত দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন। জাদুঘর প্রাঙ্গণে জাতির পিতার পরিবারের সদস্যরা সুলতানকে অভ্যর্থনা জানান।
বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে ব্রুনাইয়ের সুলতান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার তেজগাঁও কার্যালয়ের শিমুল হলে একান্ত বৈঠক করেন। পরে পিএমও’র চামেলি হলে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় চত্বরে ব্রুনাইয়ের সুলতান এসে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী টাইগার গেটে রাষ্ট্রীয় অতিথিকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।
বিনোদন জগতের হাস্যোজ্জ্বল ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমনি।সব সময় কোন না কোনো বিষয় নিয়ে তিনি আলোচনা সমালোচনার মুখে থাকেন এবং আনন্দ-খুশিতে ডুবে থাকতে চান, অন্যকেও রাখতে চান মাতিয়ে। সুখ ও শান্তিতে ভরিয়ে দিতে চান সবার মন।
আজ (২৪ অক্টোবর) এই আনন্দ ও শান্তিপ্রিয় মায়াবী মুখের নায়িকার জন্মদিন।
পরী মনি সব সময় তার
জন্মদিনের আয়োজনটা ভিন্নভাবে করে থাকেন। এর আগে তার জন্মদিনের কয়েকটি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের জন্য ড্রেস কোড নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। এবারের ড্রেস কোড হিসেবে মেয়েদের জন্য সাদা রং নির্ধারণ করা করেছে। ছেলেদের জন্য অ্যাকোয়া রং। কার্ডে একটি শান্তির পায়রা উড়ছে। সঙ্গে শ্বেত শুভ্র পালক। এতে বোঝাই যাচ্ছে পরী প্রত্যেককে ঝঞ্ঝা-বিক্ষুব্ধ পৃথিবীর এই সময়ে শান্তি বারতা দিতে চান তার জন্মদিনে।
এবারও ঘটা করে পালন করবেন জন্মদিন। প্রতিবছর রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেলে এই গ্ল্যামার কন্যার জন্মদিন অনুষ্ঠান বেশ জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালন করা হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। পরীর জন্মদিনে আমন্ত্রিতদের থাকবে ড্রেস কোড।
রাজধানী আন্তর্জাতিক কনভেনশন হলে পালিত হবে এবারের জন্মদিন। জন্মদিনের আয়োজনে পরী আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রিয় মানুষদের। এরই মধ্যে নিমন্ত্রণ কার্ড চলে গেছে আমন্ত্রিত অতিথিদের কাছে। কার্ডের ডিজাইনও হয়েছে চমৎকার।
এবারের জন্মদিনটা হবে ব্যতিক্রমী। কারণ সংসার জীবনে প্রবেশের পর এটাই পরীর প্রথম জন্মদিন। তাছাড়া কোলজুড়ে এসেছে ফুটফুটে পুত্র- রাজ্য। সঙ্গে থাকবেন এ সময়ের আলোচিত অভিনেতা স্বামী শরিফুল রাজ। নিজের ও শ্বশুর বাড়ির পরিবার-পরিজন।
প্রতিবছর পরীমনি নানাকে সঙ্গে নিয়ে জন্মদিনের কেক কেটেছেন। কিন্তু এবার থাকছে তার পুরো পরিবার। পরীর ইচ্ছা ছেলের হাতেই এবারের জন্মদিনের কেক কাটবেন। এমনটাই জানা গেছে তার স্বজনদের কাছ থেকে।
গত বছর বিমানের ককপিটের আদলে সাজানো হয়েছিল পরীর জন্মদিনের মূল মঞ্চ। ওপরে লাইট বসানো ইংরেজিতে লেখা ছিলো ‘ফ্লাই উইথ পরীমনি’ অর্থাৎ ‘পরীমনির সঙ্গে ওড়ো’। জন্মদিনের রাতে বিমানবালার বেশে ককপিটে হাজির হয়েছিলেন পরী। এবারের জন্মদিনে বিশেষ কী চমক থাকছে, তা জানতে ভক্তদের অপেক্ষায় রেখেছেন নায়িকা।
মা হলেন ভিট চ্যানেল আই তারকা হাসিন রওশন। বিষয়টি নিজেই সোশ্যাল হ্যান্ডেলে জানিয়েছেন একসময়ের জনপ্রিয় এই মডেল ও অভিনেত্রী।
শনিবার (২২ অক্টোবর) সকাল ৯টা ৮ মিনিটে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তিনি।
হাসিন জানান, তার দ্বিতীয় পুত্রের নাম উমায়ের মাঈন। মা হওয়ার অনুভূতি জানিয়ে হাসিন বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ! আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন।’
বিবাহ জীবনে পদার্পণের পর ২০১৬ সালে শোবিজ থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন হাসিন। ২০১৭ সালের ৩ ডিসেম্বর প্রথম সন্তানের মা হন। ছেলের নাম রাখেন উযায়ের মাঈন।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো মা হওয়ার খবর প্রকাশ করেন। বেবি বাম্পের ছবি পোস্ট করে হাসিন বলেন, ‘মা হওয়ার অনুভূতিটাই অন্যরকম। সেটা প্রথমবার হোক আর দ্বিতীয়বার কিংবা অসংখ্যবার। আলহামদুলিল্লাহ্। কীভাবে আট মাস পার হয়ে গেল টেরই পেলাম না। অপেক্ষার পালা আর মাত্র কয়টা দিন।’
হাসিন রওশন ২০১১ সালে ‘ভিট-চ্যানেল আই টপ মডেল’ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন। এরপরে শোবিজের বিভিন্ন শাখায় কাজ শুরু করেন।
বাংলাদেশের উপকূলের ৫০০ কিলোমিটারের মধ্যে চলে এসেছে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ । তাই মোংলা ও পায়রা বন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
সোমবার (২৪ অক্টোবর) এক বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে রোববার থেকেই দেশে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। এরই মধ্যে বৃষ্টি হচ্ছে ঢাকায়। আকাশ মেঘে ঢেকে রয়েছে।
এছাড়া উপকূলীয় এলাকা খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও বৃষ্টি হচ্ছে। উপকূলীয় এলাকায় বইছে দমকা হাওয়া।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা নাগাদ বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করতে পারে সিত্রাং। উপকূলীয় ১৯টি জেলাতেই থাকতে পারে এর তাণ্ডব।
সিনেমা জগতের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা
বিদ্যা সিনহা মিম অন্যদের তুলনায়
প্রেম ইস্যুতে বরাবরই পিছিয়ে। এরমধ্যে ব্যাংকারকে বিয়ে করে অনেকটাই থিতু হয়েছেন। অনেকে বলেন, এই বিয়ে করে কপালটাও খুলেছে মিমের। কারণ, দীর্ঘ ক্যারিয়ারে আকাশছুঁই সফলতা এলো এবারই- ‘পরাণ’ দিয়ে।
সেটির
আভাস
না
কাটতেই
মিমের
ক্যারিয়ারের আগাম
সফলতার
দামামা
বাজছে
মুক্তি
প্রতীক্ষিত ‘দামাল’
দিয়ে।
২৮
অক্টোবর ছবিটি
মুক্তি
পাচ্ছে,
এ
নিয়ে
চলছে
জোর
প্রচারণা। গোটা
দেশের
হল
কর্তৃপক্ষ অপেক্ষায় আছে
ছবিটির
জন্য,
সিনেপ্লেক্সগুলোতে অগ্রিম
টিকিট
সংগ্রহের আবদার
চলছে
দর্শকদের পক্ষ
থেকে।
তবে
এর
সবকিছু
ছাপিয়ে
গেলো
সাম্প্রতিক সময়ে
ঢালিউড
রাজকন্যা মিমকে
ঘিরে
ওঠা
দুটি
বিতর্কিত পোস্ট।
যার
শুরুটা
হয়
ঢালিউড
প্রীতিলতা পরীমণির একটি
প্রতিক্রিয়ার মধ্য
দিয়ে।
যিনি
কদিন
আগে
স্বামী
শরিফুল
রাজকে
ইশারা
করে
মিমকে
জড়িয়ে
একটি
পোস্ট
দেন।
যেখানে
তিনি
বলতে
চাইলেন,
রাজ
যেভাবে
মিমের
হাত
ধরে
প্রকাশ্যে ‘কচলাকচলি’ করে
সেটা
কখনও
সিয়াম
করে
না!
আর
ওই
ইভেন্টটি ছিল
‘দামাল’
সিনেমাকে ঘিরেই।
যেখানে
মঞ্চে
পাশাপাশি দাঁড়ানো ছিলেন
সিয়াম,
মিম
ও
রাজ।
এ
সময়
মিম-রাজ একে অপরের
হাত
ধরে
ছিলেন।
এ
বিষয়ে
মিমকে
প্রশ্ন
করলে
তিনি
এড়িয়ে
যান।
বলেন,
‘এসব
বিষয়ে
কথা
বলার
কোনও
আগ্রহ
নেই।’
এসব
বিতর্কে মিমের
অনাগ্রহ থাকলেও
তাকে
ঘিরে
আগ্রহের কমতি
নেই
অন্যদের। তাই
তো
পরীমণির রেশ
ধরে
ঢালিউডের আরেক
নায়িকা
তমা
মির্জা
অভিনন্দনসূচক বিস্ফোরক মন্তব্য ছাড়লেন
ফেসবুকে। রবিবার
(২৩
অক্টোবর) ‘দামাল’
নির্মাতা রাফী
ও
নায়িকা
মিমের
একটি
‘ক্লোজ’
ছবি
প্রকাশ
করে
তমা
লিখে
দিলেন,
‘দে
হ্যাভ
আ
ভেরি
গুড
ক্যামেস্ট্রি। পিপল
আর
সো
ইমপ্রেসড। গুডলাক
ফর
দামাল।’
ছবির
ক্যাপশনটি আপাতদৃষ্টিতে ‘দামাল’-কর্তাদের প্রতি অভিনন্দন বার্তা
মনে
হলেও
বাস্তব
চিত্রটা বেশ
আলাদা।
ঢালিউডে প্রচলিত, রায়হান
রাফী
চুটিয়ে
প্রেম
করছেন
তমা
মির্জার সঙ্গে।
তারা
একসঙ্গে কাজও
করেছেন
ওয়েবে।
পেয়েছেন সফলতাও। যদিও
‘পরাণ’
ও
‘দামাল’
সূত্র
ধরে
নির্মাতার ওঠবসাটা এখন
বেশি
মিমকে
ঘিরেই।
কারণ,
শুটিং
ও
প্রমোশনাল অ্যাকটিভিটি। সম্ভবত
এই
বিষয়টিকেই খুব
বেশি
সুদৃষ্টিতে দেখছেন
না
তমা।
এদিকে
তমার
এই
পোস্টের পর
ঢালিউডের অনেকেই
বেশ
মজা
পেয়েছেন। বিস্ফোরক পোস্টের বিপরীতে আসছে
নেতিবাচক ও
মজার
সব
মন্তব্য। সেসবের
আবার
উত্তর
দিচ্ছেন ‘খাঁচার
ভেতর
অচিন
পাখি’
তমা।
এক
সাংবাদিক লিখলেন,
‘বুঝলাম,
শুধু
তুই
(তমা)
না-
সব
নায়িকার সঙ্গে
তার
(রাফী)
ক্যামেস্ট্রি গুড।’
এর
জবাবে
তমা
আরও
বিস্ফোরক। বললেন,
‘yesss sobai tar frnd sometimes abr bhai bon (khalato)।’ আরেকজন লিখলেন,
‘মামা
তুমি
এমন
কেন?’
জবাবে
তমা
বললেন,
‘আমি
কী
করলাম
আবার।
একটু
উইশ
করার
অধিকারও কি
আমার
নাই?’
এদিকে
সোশাল
হ্যান্ডেলে তমার
এই
পোস্ট
ঘিরে
মন্তব্যের বৃষ্টি
ঝরলেও
রায়হান
রাফী
ও
বিদ্যা
সিনহা
মিম
একেবারেই নীরব,
যেমনটা
ছিলেন
পরীমণির মন্তব্যের পর
‘দামাল’
দলের
অধিনায়ক শরিফুল
রাজ-
যেন
খেলার
মাঠে
নামার
আগে
ড্রেসিংরুমে প্রার্থনারত।
এ
প্রসঙ্গে রাফীর
প্রতি
জিজ্ঞাসা ছিল,
কেন
এমন
হয়?
জবাবে
রাফী
অনেকটাই নিঃশব্দ। বললেন,
‘দেখলাম। সব
ঠিক
হয়ে
যাবে।
কারণ,
এসবের
কোনও
কারণ
নেই
তো।’
মীম
অবশ্য
ক’দিন আগে একটি
ছোট্ট
পোস্ট
দিয়ে
তার
অবস্থান ব্যক্ত
করেছেন
সামগ্রিক বিষয়ে।
বলেছেন,
‘অহংকার
পতনের
মূল...
Just wait & see!’ কারণ,
‘পরাণ’
ও
‘দামাল’
সময়টাকে তিনি
কাজে
লাগাতে
চান
কাজের
মধ্যে
মন
রেখে।
তবে
মজার
আরেকটি
গুঞ্জন
হলো,
অনেকেই
বলছেন
তমা
মির্জা
ও
রায়হান
রাফী
প্রেমিক যুগল
ইচ্ছে
করেই
এসব
গুঞ্জন
প্রডিউস করছেন
ছবির
প্রমোশন হিসেবে। কারণ,
এর
আগেও
রাফীর
সঙ্গে
বুবলীকে জড়িয়েছেন তমা
মির্জা!
বলিউড শাহেন শাহ অমিতাভ বচ্চন সম্প্রতি হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছেন বাঁ পায়ের শিরা কেটে যাওয়ায় তাকে হাসপাতালে যেতে হয়েছিল। এখন রক্ত সঞ্চালন করার জন্যই পায়ের বিশেষ চিকিৎসা চলছে বলে হিন্দুস্তান টাইমসের সংবাদে এমন তথ্য জানা গেছে। তার হাসপাতালে যাওয়ার কথা নিজের অফিসিয়াল ব্লগেও প্রকাশ করেছেন অমিতাভ।
ব্লগে অমিতাভ বচ্চন লিখেছেন, জুতার সঙ্গে সংযুক্ত ধাতুর টুকরার ঘষাতে বাঁ পায়ের শিরা কেটে গিয়েছে ৷ শিরা কেটে গিয়ে অনবরত রক্তপাত হচ্ছিল ৷
তার স্টাফ ও চিকিৎসকের একটি দল ক্রমাগত তাকে পরিচর্যা করেছেন ৷ সঠিক সময়ে তার চিকিৎসাও করা হয়েছে ৷
কৌন বনেগা ক্রোড়পতির প্রধান মুখ বিগ বি, জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা তাকে পরামর্শ দিয়েছেন না দাঁড়ানোর, ট্রেডমিলে ভর দিয়ে চলাফেরা করতেও নিষেধ করা হয়েছে ৷
চিকিৎসকরা সতর্ক করেছেন যাতে ঘায়ের উপরে কোনোভাবে চাপ না পড়ে ৷ শনিবার কৌন বনেগা ক্রোড়পতির সেটে দেখা গিয়েছে অমিতাভ বচ্চনের বাঁ পায়ে ব্যান্ডেজ বাঁধা
ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ দেশের ১৩টি জেলায় মারাত্মকভাবে আঘাত হানবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান। সোমবার (২৪ অক্টৈাবর) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং আজ সন্ধ্যা থেকে আগামীকাল সকাল পর্যন্ত যে কোনও আঘাত হানবে। এটা পুরোপুরি বাংলাদেশ ভূখণ্ডে আঘাত হানবে। ভারতে আঘাত করার কোনও পূর্বাভাস নেই। এটি উপকূলীয় অঞ্চলের ১৩টি জেলায় মারাত্মকভাবে আঘাত হানবে। আর দুটি জেলায় হালকাভাবে আঘাত হানবে। ১৩টি জেলার মধ্যে সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী এবং ফেনী। অর্থাৎ চট্টগ্রাম খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় এটি আঘাত হানবে এবং চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজারের দ্বীপ অঞ্চলগুলোতেও বিশেষ করে মহেশখালী, সন্দীপ এগুলো ঝুঁকিপূর্ণ আছে।
এসব এলাকার লোকজন সরিয়ে নিতে নির্দেশনা দিয়েছি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমাদের মানবিক সহায়তা পৌঁছে গেছে।’
সিত্রাং সিভিয়ার সাইক্লোন হিসেবে রূপ নিয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যার মধ্যে উপকূলে আঘাত হানবে। কেন্দ্র আঘাত করবে ভোরে। উপকূলীয় ১৩ জেলায় মারাত্মক ও ২ জেলায় হাল্কা আঘাত হানবে। তবে বরগুনার পাথড়ঘাটা ও পটুয়াখালীর কলাপাড়া সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
উপকূলে ৭ হাজার ৩০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সকাল থেকেই মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হচ্ছে। আমরা আম্পানের সময় ২৪ লাখ লোককে সরিয়েছিলাম। এবার ২৫ লাখ সরানোর লক্ষ্য রাখা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে বেশি আঘাত হানবে। চট্টগ্রাম বিভাগের মহেশখালী, সন্দিপ বেশি ঝুকিপূর্ণ। সেখান থেকে মানুষ সরাতে কাজ চলছে। সিডর ছিল সুপার সাইক্লোন, এটা সিভিয়ার সাইক্লোন।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ঝড়ে একজন মানুষও যদি মারা না যান, তাহলে সেটা হবে সবচেয়ে বড় সফলতা। পাশাপাশি তাদের গবাদি পশুগুলোকেও সেন্টারে আনতে বলা হয়েছে। প্রতিজেলায় পাঁচ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ড্রাই কেক ও বিস্কুট পাঠানো হয়েছে শুকনো খাবার হিসেবে। দুর্যোগে বিদ্যুৎ ও টেলি যোগাযোগ ব্যবস্থা ঠিক রাখতে বলা হয়েছে।’