একসময় বলিউড আপাদমস্তক কুমারী মেয়েদের চাইতো বলে মন্তব্য করেছেন ভারতীয় অভিনেত্রী মাহিমা চৌধুরী। সম্প্রতি দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মাহিমা বলেন, ‘আমি মনে করি, এখন ইন্ডাস্ট্রিতে নারীদের একটা জায়গা আছে। অভিনেত্রীরা ভালো পারিশ্রমিক পান, অনুমোদন পান। সম্মান পান। তাদের অবস্থান আগের চেয়ে অনেক মজবুত। কিন্তু এর আগের গল্পটা এত মসৃণ ছিল না।’
এরপরই মহিমা বলেন, ‘তখন কেউ কারও সঙ্গে সম্পর্কে আছে শুনলে কাজ থেকে বাদ পড়ে যাওয়ার ভয় ছিল। বলিউড আপাদমস্তক কুমারী মেয়েদের চাইতো। যারা কিনা কোনো দিন পুরুষের সাহচর্যে আসেনি, কাউকে চুমু খায়নি। আর যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন, তবে ভুলে যান অভিনয় জগতে কাজ করা। ভাবতে হবে ক্যারিয়ার ওখানেই শেষ হয়ে গিয়েছে।’ ১৯৯৭ সালে শাহরুখ খানের বিপরীতে ‘পারদেশ’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে পা রেখেছিলেন মাহিমা চৌধুরী। পরে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে থেমে যায় তার ক্যারিয়ার। ক্যান্সার জয় করে আবার কাজে ফিরেছেন এই অভিনেত্রী।
‘এশিয়া প্যাসিফিক কমিউনিটি এক্সেলেরেটর’ উন্মুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশে। মেটার এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপের অ্যাডমিনদের নেতৃত্ববিষয়ক দক্ষতা বিকাশে সাহায্য করা এবং ডিজিটাল টুল ব্যবহার করে- যাতে তারা তাদের কমিউনিটির প্রভাব বৃদ্ধি করতে পারে।
ফেসবুক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, নির্বাচিত ফেসবুক কমিউনিটি গ্রুপ
মেটা’র গ্লোবালগিভিং প্রোগ্রাম থেকে ৪০ হাজার ইউএস ডলার (প্রায় ৪০ লাখ টাকা)
অনুদান পাবে। যার সাহায্যে অ্যাডমিনরা তাদের কমিউনিটির লক্ষ্য অনুযায়ী একটি
উদ্যোগের পরিকল্পনা গ্রহণ করে সে উদ্দেশ্যে কাজ করতে পারবেন। এছাড়া কমিউনিটি
লিডারদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তারা তাদের কাজের ক্ষেত্রে অন্যান্য
ব্যক্তিদের সাথে আলোচনা ও যোগাযোগেরও সুযোগ পাবেন।
মেটা’র সোশ্যাল ইমপ্যাক্ট অ্যান্ড কমিউনিটিস-এর প্রধান সিদ্ধার্থ
স্বরূপ বলেন, ‘দেখে ভালো লাগে যে, বাংলাদেশের মানুষ ফেসবুকে কমিউনিটি গড়ে তোলার
মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব রাখছেন। আমরা এসব উদ্ভাবনী বাংলাদেশি গ্রুপগুলোকে
আমাদের কমিউনিটি এক্সেলেরেটর প্রোগ্রামে অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আশা
করছি, আমাদের এই প্রোগ্রাম তাদের কমিউনিটিকে আরও ভালোভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে
এবং তাদের লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হবে।’
এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ৬টি দেশ – বাংলাদেশ, সিঙ্গাপুর,
ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ফিলিপাইনের কমিউনিটি লিডাররা এই প্রোগ্রামে
আবেদন করতে পারবেন। তাদের একটি ফেসবুক গ্রুপ থাকতে হবে, যা এক বছরের বেশি সময় ধরে
চালু আছে এবং সদস্য সংখ্যা হতে হবে ৫ হাজারের বেশি।
চাইনিজ ফ্রাইড রাইসের মধ্যে খাবারটি অন্যতম। আনারস দিয়ে তৈরি করা হয় বিশেষ খাবারটি। তৈরি করতেও সময় অনেক কম লাগে। দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক রেসিপি-
উপকরণ-
১. আনারস কুচি আধা কাপ
২. তেল ২ টেবিল চামচ
৩. পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ
৪. কাঁচা মরিচ কুচি ২টি
৫. মুরগির মাংসের টুকরো ১ কাপ
৬. চিংড়ি (খোসা ছাড়ানো) আধা কাপ
৭. পোলাও চালের ভাত ৩ কাপ
৮. কাজুবাদাম ভাজা ১/৪ কাপ
৯. কচি পেঁয়াজ কুচি ২টি
১০. ফিশ সস ২ টেবিল চামচ
১১. সয়া সস ১ টেবিল চামচ
১২. পুদিনা পাতা ১০টি
১৩. শুকনো মরিচ ২টি
১৪. কাঁচা মরিচের ফালি ১টি
পদ্ধতি
ফুটানো পানিতে চিংড়ি মাছ ৩ মিনিট সেদ্ধ করে নিন। বড় একটি প্যানে তেল গরম করে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ৩-৪ মিনিট ভেজে নিন। এবার মুরগির মাংস ভেজে নিন। মাংস সেদ্ধ হয়ে গেলে চিংড়ি এবং ভাত দিয়ে ভেজে নিন।
ভাত ভাজা হলে আনারস, কাজুবাদাম ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিন। একটু নেড়ে ফিশ সস এবং সয়া সস দিয়ে ভালো করে ভাজতে থাকুন। হয়ে গেল ফ্রাইড রাইস। এবার সার্ভিং বলে ঢেলে পুদিনা পাতা, শুকনো মরিচ ও কাঁচা মরিচ উপরে ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।
বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ সাগরের মাছ হলেও ডিম ছাড়ার আগে মিঠা পানিতে আসে। তাই প্রজনন মৌসুমে ইলিশ সংরক্ষণে সাময়িক সময়ের জন্য শিকার নিষিদ্ধ রাখছে সরকার। এর ফলে ইলিশের উৎপাদন বাড়ছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে। বিশ্বে ইলিশ উৎপাদনকারী ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশেই উৎপাদন বেড়েছে। গত এক দশকে ইলিশ উৎপাদন ৮৩ শতাংশ বেড়ে সাড়ে ৬ লাখ টন ছাড়িয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ বন্ধের সময় নির্ধারণ এবং মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২২ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটির সভা হয়। এদিকে সভায় সভাপতিত্বকারী মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ৭ থেকে ২২ অক্টোবর ইলিশ শিকার বন্ধের নির্দেশনা বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেন।
তিনি বলেন, নিষিদ্ধ সময়ে যারা মাছ ধরতে নামে, তারা সবাই মৎস্যজীবী নয়। তাদের নেপথ্যে অনেক ধনী ব্যক্তি থাকে, ক্ষমতাবান ব্যক্তি থাকে। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় অতীতের মতো এবারও এসব অসাধু ব্যক্তিদের ছাড় দেওয়া হবে না। এবার দিনে অভিযানের পাশাপাশি রাতেও অভিযান জোরদার করা হবে বলে জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, অবৈধ পথে ইলিশ পাচার রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশের অবদান প্রায় ১১ শতাংশ। উপকূলীয় জেলাগুলোর প্রায় ৫ লাখ মানুষ ইলিশ আহরণে সরাসরি যুক্ত। উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে ‘ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্পটি দেশের ২৯ জেলার ১৩৪টি উপকূলীয় উপজেলায় বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। রেজাউল বলেন, মাছ ধরা বন্ধকালে যাচাই-বাছাই করে নিবন্ধিত জেলেদের নানাভাবে সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। তাদের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়। জেলেদের জন্য নানাভাবে রাষ্ট্র সহায়তা করছে। তিনি বলেন, ইলিশ সম্পৃক্ত জেলা-উপজেলায় নদীতে ড্রেজিং বন্ধে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। ইলিশের নিরাপদ প্রজননের মাধ্যমে ইলিশ সম্পদ উন্নয়নে যা যা করা দরকার, তা করতে হবে সরকার।
থাইল্যান্ডের ফুকেটের
সমুদ্র
সৈকত
থেকে
নতুন
ভিডিও
শেয়ার
করেছেন
নুসরাত।
এক
ফ্রেমে
রোমান্সে
মেতেছেন
যশ
ও নুসরাত।
কয়েকদিন
ধরে
ইনস্টাগ্রামে
উষ্ণতা
বাড়িয়েছেন
এই
ভারতীয়
অভিনেত্রী।
রিঅ্যাকশন
আর
কমেন্টে
ভাসছে
সব
পোস্ট।
একসাথে ঘুরতে
গেলেও
নিজেকে
এককভাবে
তুলে
ধরেছেন
নুসরাত।
দর্শকদের
প্রত্যাশা
পূরণ
হয়েছে
নতুন
ভিডিওতে।
নতুন
রিলে
যশ-নুসরাতে
‘গলাগলি’
এখন
ভাইরাল।
কখনও
মনোকিনি,
কখনও
শর্টস,
কখনও
আবার
অফ
শোল্ডার
মিনি
ড্রেস,
ফুকেট
থেকে
নুসরাতের
শেয়ার
করা
প্রতিটা
ছবিই
যেন
‘আলোচিত’। যে
রিল
নুসরাত
শেয়ার
করেছেন
সেখানে
বউয়ের
কোমর
আকড়ে
ধরে
থাকতে
দেখা
গেল
যশকে।
একপলকে
তাকিয়ে
আছেন
একে-অপরের
দিকে।
চারিদিকে
সুনীল
জলরাশি,
বোটের
উপরে
প্রেম
যেন
উথলে
উঠছে
এই
দুই
তারকার।
এদিকে
ঈশানের
জন্মের
কয়েকমাস
পর
নুসরাত
মেনে
নেন,
যশই
তাঁর
ছেলের
বাবা।
তার
কয়েকমাস
পর
যশের
জন্মদিনে
‘হাজবেন্ড’
লেখা
কেক
কেটে
আভাস
দিয়েছিলেন
বিয়ের।
তবে
সম্পর্কের
খুটিনাটি
নিয়ে
কথা
বলেননি
কখনোই।
সম্প্রতি
এক
ইনস্টাগ্রাম
ব্যবহারকারী
নুসরাতকে
সোশ্যাল
মিডিয়ায়
প্রশ্ন
করেছিলেন,
কেন
নিজে
মুসলমান
হয়ে
তিনি
বারবার
হিন্দু
ছেলেদের
বিয়ে
করছেন?
যে
প্রশ্নে
একপ্রকার
রেগেই
যান
অভিনেত্রী।
উত্তর
দেন,
‘তুমি
ঠিক
কোন
গ্রহের
প্রাণী?
তুমি
কি
মানুষৃ!
ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন দিঘী। সেখানে লিখেছেন, ‘সবাই আমার ওজন নিয়ে এতটাই চিন্তিত যে, তারা আক্ষরিক অর্থেই ভুলে গেছে আমি আসলে একজন অভিনেত্রী যার কাজ মূলত অভিনয় করা, জিম প্রশিক্ষক নয়।’
দীঘির এই পোস্টের মন্তব্যের মাধ্যমে অনেকেই তাকে সমর্থন জানিয়েছেন। অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াসহ অনেকে তাকে এসবে পাত্তা দিতে না করেছেন।
শিশু শিল্পী হিসেবে চলচ্চিত্রাঙ্গনে নাম লিখিয়েছিলেন দিঘী। একরত্তি বয়সেই অভিনয় দিয়ে মন জয় করেছিলেন সবার। পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চি্ত্র পুরস্কার। তবে বড় বেলায় এসে পর্দায় নিজেকে তিনি মেলে ধরতে পারেননি সেভাবে।
শনিবার ১০ (সেপ্টেমবর) সন্ধ্যায়
বাংলামোটর বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্রের ছাদে উদযাপন
করা হয় ‘পূর্ণিমা সন্ধ্যার আগমনী’। এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়
প্রতিটা পূর্ণিমায়।গোধুলি সূর্যাস্তের
একটি মনোরম সুন্দর পরিবেশে বর্ণিল এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানকে
কেন্দ্র করে সংগীত পরিবেশন করেছেন ফাতেমাতুজ জোহরা, খায়রুল আনাম শাকিল, কিরণ চন্দ্র রায়সহ অনেকে।
এছাড়া এই
অনুষ্ঠানকে আর প্রাণবন্ত করে তুলতে গান পরিবেশন করেন
বাংলাদেশের নজরুল সংগীতের উজ্জল নক্ষত্র শিল্পী মাহমুদুল হাসান। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ছাদে চাঁদের আলোয় এ
যেন এক রক্তিম পূর্ণিমা সন্ধ্যার আগমনী বার্তার সুরের স্রোতে
ভাসছে শ্রোতারা।