মাহমুদ দিদার পরিচালিত ‘বিউটি সার্কাস’ চলচ্চিত্রের গান ‘বয়ে যাও নক্ষত্র’। ব্যান্ড চিরকুট-এর নিবেদনে গানটির কথা, সুর ও কণ্ঠ দিয়েছেন শারমিন সুলতানা সুমি। সংগীতায়োজন করেছেন পাভেল আরিন।
বয়ে যাও নক্ষত্র কপাল কিনারায়, বারবার তার প্রেমে বারবার পড়া যায়, হয়ে যাও হয়ে যাও ভোর, সময়ের সার্কাসে কেটে যাক ঘোর...
এমন একটি আহবানে দুর্দান্ত প্রেমের গানটি ১৫ সেপ্টেম্বর রাত আটটায় প্রকাশিত হয় ‘বিউটি সার্কাস’ চলচ্চিত্রের ফেসবুক পেজ ও ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ইউটিউব চ্যানেলে। গানের ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে চলচ্চিত্রে অভিনীত জয়া আহসান, ফেরদৌস, এবিএম সুমনের মন উড়িয়ে নেয়া সব রোমান্টিক দৃশ্য।
গান সর্ম্পকে চিরকুট ব্যান্ডের শারমিন সুলতানা সুমি বলেন, “গানটি সাড়ে তিন বছর আগে লেখা। নির্মাতা মাহমুদ দিদার এমন একটি গানই চেয়েছিলেন আমাদের কাছে। আমরা চিরকুট এর আগে বেশকিছু চলচ্চিত্রের জন্য গান করেছি। প্রতিটি গানেই চেষ্টা করেছি সুবিচার করতে।
এই গানটি আমাদের বেশ পছন্দ হয়ে গেছে। আশা করছি শ্রোতারাও গানটি শুনবেন এবং চলচ্চিত্রটি উপভোগ করতে সিনেমা হলে যাবেন।”
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অনুদান প্রাপ্ত ইমপ্রেস টেলিফিল্ম এর প্রযোজনায় বসুন্ধরা গুঁড়া মশলা নিবেদিত চলচ্চিত্র ‘বিউটি সার্কাস’ মুক্তি পেতে যাচ্ছে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর।
চলচ্চিত্রটিতে আরও গান গেয়েছেন এশেজ ব্যান্ডের জুনায়েদ ইভান ও টুনটুন বাউল।
রবিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় বাকিংহাম প্যালেসে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস এবং রানি ক্যামিলার দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তার স্ত্রী জিল বাইডেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট অ্যানামুয়েল ম্যাক্রোন ও তার স্ত্রী ব্রিজিট ম্যাক্রন, জাপানের রাজা নারুহিতো, ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারী, আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট মাইকেল ডি হিগিন্স, নরওয়ের রাজা হার্লড, ডেনমার্কের রানী দ্বিতীয় মার্গারেট, জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহ এবং রানী রানিয়া আল-আবদুল্লাহ, কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি, বাহরাইনের রাজা হামাদ বিন ইসা আল খলিফা, ওমানের সুলতান হাইথাম বিন তারিক, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্ন, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস, সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী ও ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা অংশ নেন।
তৃতীয়
রাজার সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রীর অংশ বিষয়ে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম বলেন, রাজা এবং রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনেকক্ষণ কথা হয়েছে। নতুন রাজা মা প্রয়াত রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে। রানীর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে রানী শুধু প্রিন্স চার্লসের কাছে না, আমার কাছেও মায়ের মতো ছিলেন।
আগামী অক্টোবর মাসেই তৃতীয় চার্লস এবং তার স্ত্রী ক্যামিলার বাংলাদেশ সফর স্থগিত হওয়ায় তারা খুবই দুঃখ প্রকাশ করেছেন জানিয়ে হাই কমিশনার বলেন, রাজা এবং রানী দুই জনেই খুব দুঃখ প্রকাশ করেছেন অক্টোবর মাসে বাংলাদেশে ওনাদের যে সফর ছিল সেই সফরে যেতে পারছেন না।
হাই কমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম বলেন, রানী নিজে বলেছেন ওনার পরিকল্পনা ছিল সিলেট এবং সুন্দরবন দেখবেন। রানীর এই সফরের মধ্যে সুন্দরবন এবং সাভার স্মৃতি সৌধে যাওয়ার কথা ছিল। সেটা হচ্ছে না আপাতত।
হাই কমিশনার বলেন , রাজা ও রানীর দেওয়া এই সংবর্ধনায় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাজ্য ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী, নেদারল্যান্ডের রানী, ভারত ও নেপালের রাষ্ট্রপতি, নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
গত ৮ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) ব্যালমোরাল প্রাসাদে ৭০ বছর রাজত্ব করা ব্রিটেনের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ে রাজশাসক রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর। ১৯৫২ সালে তার পিতা রাজা ষষ্ঠ জর্জ মারা গেলে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ১৯৫২ সালে সিংহাসনে আরোহণ করেন। তিনি তার রাজত্বকালে যুক্তরাজ্য ছাড়াও আরও প্রায় ৩২ টি দেশের রাণী ছিলেন এবং মৃত্যুকালে তার রাজত্ব ছিল ১৪ টি কমনওয়েলথ রাজ্যের উপর। তার ৭০ বছর ২১৪ দিনের রাজত্ব ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের ইতিহাসে দীর্ঘতম এবং তিনি ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘ সময় যাবত ক্ষমতায় থাকা নারী রাষ্ট্রপ্রধান।
সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নেবেন লন্ডন সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাণীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে সোমবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় লন্ডন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা করবেন।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর লন্ডন আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ গ্রহন করতে ।
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া নতুন সিনেমা ‘অপারেশন সুন্দরবন’ এর প্রচারণায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে সুখবর দিয়েছেন ।
পটাকা , আমি চাই থাকতে, ও হাবিবি গানের পর এবার আরেকটি গান নিয়ে হাজির হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন নুসরাত ফারিয়া। রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে নিজের ভক্তদের উদ্দেশে এই ঘোষণাটি দিয়েছেন তিনি। ফারিয়া বলেন, ‘এ বছর আমার আরও একটি নতুন গান আসছে। ব্যস্ততার কারণে একটা গান তৈরি করতে আমার আসলে এক বছর লেগে যায়। আর আমি বিশ্বাস করি, কাজ ভালো না হলে সেই কষ্টটাই বৃথা।’ উল্লেখ্য, বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত করতে র্যাবের দুঃসাহসিক অভিযান নিয়ে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন দীপংকর দীপন। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর সারাদেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
সোমবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ শাখা এবং সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের এক যৌথসভার আগে দেওয়া বক্তব্যে বিএনপির প্রতি কিছু মন্তব্য করেন তিনি।
বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর মিডিয়া কাভারেজের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের তুলনায় বিএনপিকে বেশি প্রধান্য দেওয়া হচ্ছে ।
তিনি বলেন, গণমাধ্যম কর্মীদের উচিত বিরোধীদলের বিভিন্ন বক্তব্যের সঙ্গে সরকারি দলেরও কিছু বক্তব্য দেওয়া। কারণ সরকারি দল তাদের নিজেদের বক্তব্যও তো আছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মিডিয়াতে বড় বড় কভারেজ হয়। আমাদের বড় বড় নেতাদের নামটাও বলে না। কিন্তু কোথাকার কোন সম্পাদক... কোন মহানগর নেতারাও! আশ্চর্য হয়ে যাই! মূল্যবোধের এত অবক্ষয় আমাদের দেশে। কল্পনা করতেও কষ্ট লাগে। আমরা তো পাই না। তাদের সাত আটজনকে উপস্থাপন করে তারপর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসে। তারপর আবার ত্রিশ সেকেন্ড দিয়েই শেষ। এটা ঠিক নয়।’
‘একদিকে আমাদেরকে মিথ্যাচার করবে বিষোদগার করবে সেটা অপজিশন হিসেবে ক্লেইম করতে পারে এটা তাদের ভিউ। কিন্তু সরকারি দল হিসাবে আমাদেরও ভিউ আছে। আমারটা আমাদের দিন, তাদেরটা তাদেরকে দিন। কাউকে দেবেন না, এটা তো আমরা বলছি না।’
এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘আপনি লক্ষ্য করবেন যে কি অবস্থা। এসব চ্যানেলগুলো শেখ হাসিনা দিয়েছেন। তারা আজকে কি আচরণটা করছে। অনেকেই...আমি সবার কথা বলবো না। তারপর বিভিন্ন মিডিয়া কিভাবে আজকে আচরণ করছে। গণমাধ্যম কি আচরণটা করছে? এই বিষয়টি আমাদের মনে হয় তাদের সাথে আলাপ করা উচিত।’
সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনা তাহলে কি পদ্মা করে ভুল করেছেন? করোনাকালে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিয়ে যেটা আমেরিকাও পারেনি। যেটা আমেরিকার রাষ্ট্রদূত পিটার হার্টস নিজে স্বীকার করেছেন। সেটা করে ভুল করেছেন? শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ভারসাম্যমূলক অবস্থায় রেখে কি ভুল করেছেন? মেট্রোরেল, মধুমতি সেতু, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, চট্টগ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্ণফুলী টানেল, ঢাকা নারায়ণগঞ্জ শীতলক্ষ্য সেতু, এগুলো কোন কাজ থেমে নেই। ডিসেম্বরের মধ্যে অনেকগুলো উদ্বোধন হয়ে যাবে।’
‘ফ্লাইওভারই হয়েছে ২২টির মতো। আন্ডারপাস ৩০টির ওপরে। রূপপুর পরমাণু কেন্দ্র, হয়ে যাচ্ছে মাতারবাড়ি, পায়রা সমুদ্রবন্দর...এগুলো করে কি শেখ হাসিনা ভুল করেছেন। এগুলো করে কি তিনি ভুল করেছেন। উন্নয়নের কোনো মূল্য নেই? উন্নয়নের মূল্য আছে। আমরা দেখাবো। আগামী নির্বাচনে। মানুষ দুইটা বিষয়কে গুরুত্ব দেবে। শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সততা ও উন্নয়ন।”
এ সময় দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান উপস্থিত ছিলেন।
সানজিদা আখতার একজন উইং প্লেয়ার, যার প্রাথমিক দায়িত্ব গোল বানিয়ে দেওয়া। এই কাজের ক্ষেত্রে সানজিদা নিখুঁতভাবে পারফর্ম করেছেন। সানজিদা সম্ভবত ফাইনালে বলে পা লাগানোর আগেই মাঠের বাইরে প্রতিযোগিতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গোলটি করেন। বাংলাদেশের অনেক ফুটবল ভক্ত তার ফেসবুক পোস্টে আলোড়িত হয়েছিল, যেটা তাদের লক্ষ্য নিরূপণের পাশাপাশি তাদের সংগ্রামও তুলে ধরেছিল।
এই পোস্ট নাটকীয়ভাবে ফাইনালের আগ্রহ বাড়িয়ে দেয়। একটি স্থানীয় ক্রীড়া চ্যানেলকে ধন্যবাদ দিতেই হয়, যারা জনসাধারণের আবেগ বুঝতে পেরেছে, ফুটবল ভক্তরা ম্যাচটি সরাসরি দেখতে পেরেছে। যদিও সম্প্রচারের মান ততটা ভালো ছিল না। তবে দেশের জনগণ অন্তত তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফলটি জানতে পেরেছে।
এই দর্শকদের অনেকেই সম্ভবত প্রথমবারের মতো নারী ফুটবল দলের খেলা সরাসরি টিভিতে দেখেছেন। ধীরগতির আউটফিল্ডে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অবিশ্বাস্য খেলার স্টাইল দেখে অবাক হয়েছে তারা। খেলার ধারার বিপরীতে গিয়ে বাংলাদেশের দ্বিতীয় গোল যেভাবে সাবিনা খাতুন বানিয়ে দিলো এবং কৃষ্ণা রানি সরকার মেসিস্টাইলে বাঁ পায়ে শেষ করলো, তা যে কোনও ভক্তদের জন্য দেখা আনন্দের বিষয়।
নেপালের বিপক্ষে ৩-১ গোলের জয়ে তাদের প্রথম সাফ শিরোপা অবশ্য বিস্ময়কর ছিল না। টুর্নামেন্টের আগের চার ম্যাচে ২০ গোল করা ও কোনও গোল না খাওয়া যে কোনও দল এই ফল প্রত্যাশা করবে সবসময়। আশ্চর্যের ব্যাপার হলো তাদের আধিপত্য বিস্তার করে খেলার ধরন, তাদের খেলার ওপর নিয়ন্ত্রণ। জীবনের কোনও ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের মেয়েরা এতটা সম্মিলিত শক্তি বা নিয়ন্ত্রণ দেখাতে পারেনি। জয়ের প্রতিক্রিয়া তাই অভূতপূর্ব।
নারী দলের সাফল্য বেশিরভাগ সংবাদপত্রে একটি ব্যানার হেডলাইনে জায়গা করে নিয়েছে এবং প্রায় সব টেলিভিশন চ্যানেলের প্রাইম-টাইম নিউজ বুলেটিনগুলোতে দাপট দেখিয়েছে। ভক্তরাও নজিরবিহীনভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের আবেগ প্রকাশ করেছেন।
এই জয়ের ফুটবলীয় তাৎপর্য আমলে নিলে এই প্রতিক্রিয়া বাড়াবাড়ি মনে হতে পারে। আমরা সবাই জানি বিশ্ব ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়া অনেক পেছনে। এখানকার কোনও কিছুই বাংলাদেশকে বিশ্ব ফুটবলে জায়গা করে দিতে পারবে না।
তারপরও আমরা এই সাফল্য উদযাপন করছি কারণ এটা শুধু শিরোপার ব্যাপার নয়। এটি তাদের বিরুদ্ধে বিজয়ের প্রতিনিধিত্ব করে যারা নারীদের ঘরে আটকে রাখার পক্ষে। এই জয় তাদের বিরুদ্ধে যারা লিঙ্গ সমতা সমর্থন করে না এবং সর্বোপরি, এটি পশ্চাদপসরতার বিরুদ্ধে একটি বিজয়।
সানজিদা তার ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন, ফাইনালে এগারোজন যোদ্ধার মধ্যে অনেকেই তাদের বাবাকে হারিয়ে, তাদের মায়ের শেষ সম্পত্তি নিয়ে, তাদের বোনের অলংকার বিক্রি করে এবং পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস হয়ে এতদূর এসেছেন। নারীর ক্ষমতায়নের একটি মৌলিক উপাদান হলো এটি নারীদের কৌশলগত জীবন পছন্দ করার ক্ষমতাকে বোঝায়, যেটা থেকে আগে তাদের প্রত্যাখ্যাত করা হয়েছিল। কাঠমান্ডুতে তাদের সাফল্য বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়নের দিকে একটি বিশাল মাইল ফলক।
বহুল প্রতীক্ষিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীনির্ভর ‘মুজিব’ সিনেমাটি আগামী ১৬ ডিসেম্বরই মুক্তি দেয়া হতে পারে । বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের যৌথ প্রযোজনায় তৈরি এই সিনেমাটিতে পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন ভারতের বিখ্যাত চলচিত্র নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল।
বেনেগাল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সিনেমাটির চূড়ান্ত সংস্করণ দেখানোর পরই ঘোষণা করা হবে সিনেমাটির মুক্তির তারিখ। তবে সিনেমাটির সহকারী পরিচালক ও কাস্টিং ডিরেক্টর বাহাউদ্দিন জানিয়েছেন, ১৬ ডিসেম্বর সিনেমাটি মুক্তির প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন তারা। এদিকে, ট্রেইলার মুক্তির পর বেশ সমালোচনায় পড়েছিল আরেফিন শুভ অভিনীত এই সিনেমাটি। তাই নতুন ভিএফএক্স কোম্পানিকে এনে সিনেমার দুর্বল জায়গাগুলো নিয়ে ফের কাজ করছে সিনেমার পরিচালক।
এদিকে, সমালোচনা নিয়ে বাহাউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের কাছে মনে হয়েছে ছবির মূল দুর্বলতা ভিএফএক্স। প্রথম যে প্রতিষ্ঠানটি ভিএফএক্স করেছিল, মাঝখানে বন্যার পানিতে তাদের সার্ভারে সমস্যা দেখা দেয়। আমরা চেয়েছি যে করেই হোক এই মাসের মধ্যে সব কাজ সম্পন্ন করতে। তাই মুম্বাইয়ের আরেকটি বড় ভিএফএক্স কোম্পানিকে যুক্ত করেছি। আগের ভিএফএক্স কোম্পানির সঙ্গে তারা কাজ করছে।’
প্রথম হিন্দি সিনেমার লেডি সুপারস্টার; মুমতাজ। যিনি সত্যিকার অর্থেই বক্স অফিসে প্রভাব বিস্তার করেছিলেন। সুপারস্টার রাজেশ খান্নার সাথে একাধিক ব্লকবাস্টার সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। এছাড়া সঞ্জীব কুমার, সঞ্জয় খান এবং ফিরোজ খান এর মতো অভিনেতারা ভালো অভিনয় করতে না পারলেও মুমতাজের জনপ্রিয়তার কারণেই হিট পান।
অনেক নবাগতরাই তখন মুমতাজের সাথে জুটি বেঁধেছিলেন; কারণ পরিবেশকরা তার নামের ওপরই সিনেমায় বিনিয়োগ করতেন। এ নবাগতদের একজন ছিলেন সে সময়ের ভবিষ্যত সুপারস্টার অমিতাভ। মুমতাজের কারনে অমিতাভ বচ্চনের ‘বন্দে হাত’ সিনেমাটি ‘জাঞ্জির’এরচেয়েও বেশি হিট হয়েছিল।
বলিউডে মুমতাজ পর্ব বেশিদিন স্থায়ী হয়নি, কারণ হঠাৎই ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। আর এ সুযোগটাই কাজে লাগান অভিনেত্রী হেমা মালিনী। মুমতাজেরই ছেড়ে দেয়া ‘সীতা অর গীতা’সহ অনেক সিনেমায়ই তিনি অভিনয় করেন হেমা। হেমা মালিনী সে সময় সম্ভবত সর্বকালের সবচেয়ে বড় নারী তারকা হয়ে ওঠেন। হেমা মালিনীর ব্লকবাস্টার সিনেমাগুলো সত্তরের দশকের মাঝামাঝি সুপারস্টার ধর্মেন্দ্রের সাথে আসে। এরমধ্যে রয়েছে ‘শোলে’ এবং ১৫টি অন্যান্য সিনেমা; যেগুলোর বক্স অফিস আয় আজকের হিসেবে ২০০ কোটির বেশি। আশির দশকের পুরো সময়ই তার ব্লকবাস্টার সিনেমা অব্যাহত ছিল।
১৯৮৩ সালে ‘হিম্মতওয়ালা’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে তারকা হয়ে ওঠেন শ্রীদেবী। সে সময় নারী তারকাদের শীর্ষস্থানে যে শূন্যতা ছিলো তা অল্প সময়ের মধ্যেই দখল করেন তিনি। মুমতাজের মত শ্রীদেবীও ‘নাগিনা’, ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’ এবং ‘চাঁদনী’র মতো সিনেমায় অনেক নায়ককে ব্যবসায়িক সাদল্যের স্বাদ দিয়েছিলেন। বিশেষ করে ‘নাগিনা’ ছিল সেসময়ের বলিউড ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্লকবাস্টার সিনেমা।
মাধুরী দীক্ষিত হলেন বলিউড সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির শেষ নারী বক্স অফিস তারকা। ‘তেজাব’ সিনেমা তাকে সুপারস্টার তকমা এনে দেয়। সে সময় ইন্ডাস্ট্রিতে শ্রীদেবীর একক রাজত্ব ছিল। তার সাথে বক্সঅফিসে মুখোমুখি সংঘর্ষে ‘দিল’, ‘সাজন’ এবং ‘বেতার’-এর মতো সিনেমা মাধুরী দীক্ষিতকে তারকায় পরিণত করে।
সে সময় সিনেমায় যেকোনো বড় নায়কের বিপরীতে মাধুরীই বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া শুরু করেন। নব্বই দশকের শেষ পর্যন্ত নিজের শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখেন মাধুরী। বলিউডে অন্য কোনো নায়িকা কখনও এ স্তরে পৌঁছেননি।
মাধুরী দীক্ষিতের পর বলিউডে বেশ কয়েকজন নারী তারকা জন্ম নেন। এই তালিকায় রয়েছেন কাজল, কারিশমা, ঐশ্বরিয়া, রানী মুখার্জি, প্রীতি জিনতা, কারিনা, ক্যাটরিনা এবং দীপিকা পাড়ুকোন। কিন্তু এই তারকাদের কেউই সেই অর্থে লেডি সুপারস্টার হয়ে উঠতে পারেননি। বলিউডের লেডি সুপারস্টার হওয়ার দৌড়ে এই মুহূর্তে রয়েছেন আলিয়া ভাট, যিনি তার প্রজন্মের নায়কদের চ্যালেঞ্জ করার সক্ষমতা রাখেন। শেষ পর্যন্ত স্বর্ণযুগের লেডি সুপারস্টারের সাথে আলিয়া ভাটের নাম উচ্চারিত হবে কিনা তা সময়ই বলে দিবে।
বিদ্যা সিনহা মিম বরাবরই যেন এক আক্ষেপের নাম। আবেদনময়ী শারীরিক গঠনের এ নায়িকার শুরুটা হয়েছিল জমকালোভাবে। নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ‘আমার আছে জল’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে। যার জন্য পেয়েছিলেন সমালোচকদের চোখে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর খেতাব, মেরিল প্রথম আলো পুরস্কারে। ক’বছর পর খালিদ মাহমুদ মিঠুর ‘জোনাকির আলো’ তাকে এনে দেয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর মোটামুটি নিয়মিত বড়পর্দায় অভিনয় করে গেছেন মিম। কিন্তু, কোথায় যেন জমছিল না। মিম অভিনয় করেছেন ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের বিপরীতে। নিজের দ্বিতীয় ছবি, ‘আমার প্রাণের প্রিয়া’য়। যে ছবি দর্শকদের স্বপ্ন দেখিয়েছিল নতুন জুটির। অবশ্য নানা কারণে তা হয়নি। তবে ক্যারিয়ারের এ পর্যায়ে এসে মিম যেন নতুন করে নিজেকে খুঁজে পেলেন। রায়হান রাফির পরিচালনায় ‘পরাণ’ তাকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়। মুক্তির এতদিন পরও ছবিটি নিয়ে দর্শকের উচ্ছ¡াস যেন থামছেই না। সিনেপ্লেক্সগুলোয় ছবি দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান দিচ্ছেন দর্শকরা। শুরুতে মাত্র ১১টি সিনেমা হল পেলেও দর্শক চাহিদায় হল সংখ্যা বেড়ে যায় দ্রæত। মিম ম্যাজিকে যেন সিনেমা হলে ফিরেছে দর্শক।
গত কোরবানির ঈদে মুক্তি পাওয়া ‘পরাণ’ ছবিতে তিনটি শেডে অভিনয় করে দর্শকদের হৃদয়ে দাগ কেটেছেন সুইটহার্ট মিম। লাইভ টেকনোলজিস প্রযোজিত এ ছবিতে মিমের বিপরীতে আছেন শরীফুল রাজ ও ইয়াশ রোহান। আরও আছেন নাসির উদ্দিন, রাশেদ মামুন অপু, শহীদুজ্জামান সেলিম, মিলি বাশার, শিল্পী সরকার অপু প্রমুখ।
‘পরাণ’-এ মিমের চরিত্রের নাম অনন্যা। তাকে ভালোবেসে ছবিটি দেখতে গিয়ে দর্শক গাল দিতে দিতে বের হয়েছে! শুরুতে বিষয়টি নিয়ে মন খারাপ হলেও পরবর্তী সময়ে মিম বুঝতে পেরেছেন এটিই তার সাফল্য। তার ভাষ্যে, দর্শক অনন্যাকে ভালোবাসা দিয়েছেন। আবার এ চরিত্রের জন্য ঘৃণাও জানিয়েছেন। দর্শকের এ অভিব্যক্তি আমাকে উৎসাহ দিয়েছে। এমন ডার্ক শেডের চরিত্র বেছে নেওয়ার সাহসী কারণ দর্শকদের ভিন্ন কিছুর স্বাদ দেওয়ার ইচ্ছে থেকে। ‘অনন্যা’ চরিত্রটির মধ্য দিয়ে আমি নিজেই নিজেকে চ্যালেঞ্জ করতে চেয়েছি। ‘পরাণ’র প্রতি দর্শকের ভালোবাসা তাই আমার জন্যও সফলতা।
মিম নিজে ঘুরেছেন বিভিন্ন সিনেমা হলে। একাধিকবার সিনেমাটি দেখেছেন। সেই অভিজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পর্দায় ‘অনন্যা’-কে দেখে আমার কাছে কৈফিয়ত জানতে চাচ্ছে। আমাকে বলতে হচ্ছে, গল্পটিই এমন। ময়মনসিংহে গরমের মধ্যে সিনেমা দেখছে দর্শক। আমরা যেদিন যাই, তার পরদিন মহিলা দর্শক দিয়ে হাউজফুল হয়েছে ‘পূরবী’। দর্শকের এমন ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। এমন একটি সিনেমায় যুক্ত করার জন্য লাইভ টেকনোলজিসের প্রতিও জানাই কৃতজ্ঞতা।’
একটি সিনেমা সফল হলে সঙ্গতকারণেই প্রত্যাশার চাপে পড়ে যান অভিনয়শিল্পীরা। ‘পরাণ’র সাফল্য আগামী কাজে প্রত্যাশার চাপ বাড়বে কি না জানতে চাইলে মিমের সহাস্য উত্তর, ‘ভালো কাজ উপহার দিলে দর্শকের প্রত্যাশা বাড়াটাই স্বাভাবিক। এর ফলে নিজের ওপর ভালো কাজের দায়িত্ব বর্তায়। আমি বিষয়টি উপভোগ করছি।’
এ ছবির গান নিয়েও দেখা গেছে দর্শকের উচ্ছ¡াস। জনি হকের লেখা ‘চল নিরালায়’ তো ছবি মুক্তির আগেই ভাইরাল হয়ে পড়ে। গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেন নাভেদ পারভেজ। এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন আতিয়া আনিশা ও অয়ন চাকলাদার। গানটি মিমেরও ভীষণ প্রিয়। শুটিংয়ের ফাঁকে ফাঁকে প্রায়ই শুনতেন তিনি। মিম জানান, অনেক গান আছে একবার শুনলেই ভালো লাগে। আর কিছু গান বারবার শোনার পর ভালো লাগে। ‘চল নিরালায়’ এমন একটি গানÑপ্রথমবার শুনেই যা ভালো লেগে যায়। তবে ক’দিন আগে ছবির আরেকটি গান ‘জ্বলে রে পরাণ’র একটি ড্যান্স কভার প্রকাশ করেছেন মিম তার ইউটিউব চ্যানেলে। যে গানে তার সাথে কোমর দুলিয়েছেন হৃদি শেখ। গানটি গেয়েছেন নাবিলা রাহনূম। এ গানটিও ঝড় তুলেছে অন্তর্জালে। গানের শুরুতে মিম বলছেন, ‘পরাণ’-কে এত ভালোবাসা দেওয়ার জন্য দর্শকদের ধন্যবাদ।
জানা যায়, সত্য ঘটনার অনুপ্রেরণায় ‘পরাণ’ ছবির নির্মাণ শেষ হয় ২০১৯ সালে। পরের বছর ভালোবাসা দিবসে ছবিটি মুক্তির পরিকল্পনা ছিল। প্রকাশ করা হয় টিজার। কিন্তু অতিমারি ও আনুষঙ্গিক নানা কারণে পিছিয়ে যায় মুক্তি। অবশেষে গত ঈদে ছবিটি মুক্তি দেওয়া হয়।
‘পরাণ’র মতো মিম অভিনীত আরও কয়েকটি ছবি চলতি বছর মুক্তি পেতে যাচ্ছে। তার মধ্যে আছে রায়হান রাফি’র ‘দামাল’ ও দীপঙ্কর দীপন’র ‘অন্তর্জাল’। রায়হান রাফি’র ‘ইত্তেফাক’র শুটিং এখনো বাকি বলে জানা গেছে। এর মধ্যে ‘দামাল’ মুক্তির দিনক্ষণ ঠিক হয়েছে। আগামী ২৮ অক্টোবর ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কথা। ‘দামাল’ ছবিতে মিমকে দেখা গেছে অন্য এক রূপে। ছবির ট্রেলারে তার অভিব্যক্তি বলে দেয় আরেকটি পালক যুক্ত হতে যাচ্ছে তার মুকুটে। এক ফেসবুক লাইভে দর্শকদের ছবিটি দেখার আহবান জানিয়ে মিম বলেন, ‘২৮ অক্টোবর ‘দামাল’ আসছে। এর ট্রেলার নিয়ে আপনাদের আগ্রহ ভীষণ ভালো লেগেছে। দেশের দর্শক আবার হলমুখী হচ্ছেন। সেখানে আমাদের সিনেমা অবদান রাখছে, এটাও আমাদের অন্যরকম পাওয়া। কারণ আমরা চাই, দেশের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি এগিয়ে যাক। অনেকেই বলছেন, ‘দামাল' ‘পরাণ’-কেও ছাড়িয়ে যাবে। এটাই দর্শকদের সত্যিকারের ভালোবাসা। এটাই সাপোর্ট। আপনারা ‘দামাল’র পাশে থাকুন।’
এদিকে ছোটপর্দায়ও চলছে মিমের ম্যাজিক। চারটি টেলিভিশন ফিচার ফিল্মে অভিনয় করেছেন গত ঈদে।
ফিরোজ আহমেদ বাবলু