logo
Breaking News
‘ইউরোপীয় দেশগুলোতে আমাদের ছবি...

তথ্য সম্প্রচারমন্ত্রী . হাছান মাহমুদ বলেছেন, সবচেয়ে আশার কথা হচ্ছে বাংলাদেশের ছবি এখন শুধুমাত্র আমাদের দেশেই সীমানায় সীমাবদ্ধ নেই, ইউরোপ-আমেরিকায় আমাদের ছবি প্রদর্শিত হয়।

এদিকে আমরা অনুদানের পরিমাণ দ্বিগুণ করেছি, আগে ১০ কোটি দেয়া হতো, এখন দেয়া হয় ২০ কোটি টাকা ।একটি ছবির জন্য ৩০-৪০ লাখ দেয়া হতোর্মানে  আমরা ৭৫ লাখে উন্নিত করেছি।

বৃহস্পতিবার ( সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে চলচ্চিত্র শিল্পী, চিত্রগ্রাহক, সম্পাদক, পরিচালক, প্রযোজক, পরিবেশক সমিতির নেতৃবৃন্দের সাথে সাক্ষাতকালে তিনি কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, আপনাদের অনুরোধে যেভাবে অনুদানের বিষয়টিতে জোর  দেয়া হচ্ছে, এটিকে আপনারা সমর্থন করছেন। চলচ্চিত্র শিল্প বহু কালজয়ী ছবি যেমন জন্ম দিয়েছে, ঠিক তেমনি ভাবে বহু কালজয়ী নায়ক-নায়িকারও জন্ম দিয়েছে।অনেক ছবি আমাদের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আদায়ের আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার পর দেশ গঠনে বিশেষ অবদান রাখতে সহায়তা করছেন।আমারদের  বহু ছবি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পুরষ্কার পেয়েছে।

 

 

 

ওজন কমাতে চাইলে যে কাজ গুলো ভু...

অনেকেই নিজের শরীরের ওজন নিয়ে খুবেই দুশচিন্তায় থাকেন।বাড়তি ওজন কিভাবে কমাতে চান।ওজন কমানোর জন্য আমরা অনেক কিছু করে থাকি। এমন অনেক আছেন মনে হয় সারাদিন না খেতে পারলে ভালো বা ্ওজন কমাবে সাহায্য করবে। কিন্তু এটা সম্পূন ভুল ধারনা আমাদের।ওজন কমাতে  অনেকে অর্ধেক খাবারও খেয়ে থাকেন। এর সাথে চলে নিয়মিত এক্সারসাইজ। তবে ওজন কমাতে চাইলে শুধু কম খেলে হবে না। কয়টি ভুল করা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।


 
সন্ধ্যা  পর যা করবেন, যা করবেন না-

সন্ধ্যার পর কফি খাবেন না: কারণ কফিতে এমন কিছু উপাদান থাকে যা আপনার ক্লান্তি দূর করে বা ঘুম আসতে দেয় না। সন্ধ্যা  পর কফি খেলে আমাদের ঘুমের একটা ব্যঘাত ঘটতে সহায়তা করে থাকে। রোজ রাতে আমাদের নির্দিষ্ট সময় ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে ওজন কমাতে চাইলে। ঘুম কম হলে শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। এবং এর প্রভাব পড়তে পারে চেহারাতে।  

আমাদের ওজন কমাতে চাইলে সন্ধ্যার পর ফল খাওযা এড়িয়ে চলুন। সন্ধ্যা আগ মূহুর্তে শর্করা ফাইবার যুক্ত ফল খান। এগুলো সহজে হজম হয় না  এবং এর ফলে বাড়তে থাকে ওজন।

রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে কম ক্যালরি যুক্ত খাবার খান। সন্ধ্যার পর আমাদের বিপাক ধীর গতিতে কাজ করে এজন্য  রাতে যতটা পারবেন হালকা খাবার খান। এমনকি পরিমাণও কম করে খাওয়াই ভালো হবে যার ফলে  সুস্বাস্থ্য বজায় থাকবে।অন্য দিকে শরীরের ওজন বৃদ্ধি হবে না।   

রাতে কর্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার যতটা পারবেন কম খাবেন। :৩০-এর মধ্যে রাতের খাবার শেষ করে নিন। বিশেষজ্ঞদের মতে, অনেক রাত করে খাবার খেলে তা সহজে হজম হয়  না। এর ফলে খাবারের উপাদানগুলো  চর্বি হিসেবে শরীরে জমে যায়। ফলে আমাদের শরীরের ওজন বাড়ে।পরিমাণ মত পানি পান করবেন। দিনে থেকে গ্লাস করে পানি পান করবেন। ঠিক তেমন ভাবে খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখুন।খাদ্য তালিকায় প্রচুর সবজি ফলমূল রাখুন। বাদ দিন রেস্তোরাঁর খাবার এবং প্যাকেটজাত দ্রব্য। এক্ষেত্রে  যেমন ওজন কমবে তেমনিভাবে বজায় থাকবে সুস্বাস্থ্য।

 

 

 

 

মেহেদির রং গাঢ় করার কিছু কৌশল

যেকোন উৎসব এলেই মেহেদি লাগানোর ধুম পড়ে যায়। বিয়ের অনুষ্ঠান, গায়ে হলুদ, ঈদ, পূজা সকল ধরণের অনুষ্ঠান যেন মেহেদি বিহীন কল্পনা করা যায় না। মেহেদি ছাড়া মনে হয় সকল অনুষ্ঠানের কোথাও একটা অপূর্তা থেকে যায় প্রতিটি নারীর জন্য।বাহারি ডিজাইনে মেহেদি লাগানো হয় হাতে-পায়ে।  অনেকেই আবার কষ্ট করে দুই হাত ভরে মেহেদি পরলেও গাঢ় রঙের অভাবে তা সৌন্দর্য হারায়। অনেক সময় দেখা যায় সারারাত হাতে মেহেদি রাখলেও গাঢ় রং মেলে না।


এজন্য  যে কোনো অনুষ্ঠান বা উৎসবে মেহেদি ব্যবহার করার আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। তালে ই  পাবেন মেহেদির গাঢ় রং। জেনে নিন মেহেদির রং গাঢ় করার কৌশল

মেহেদি ব্যবহারের আগে হাত-পা শেভ কিংবা ওয়াস করবেন না। এজন্য  ত্বকের উপরের স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার ফলে ওই ত্বকে মেহেদি ব্যবহার করলে গাঢ় রং পাওয়া যায় না। মেহেদি লাগানোর অন্তত - দিন আগে এসব কাজ সম্পন্ন করুন।

 
গাঢ় রং পেতে উৎসব বা অনুষ্ঠানের অন্তত ২৪ বা ৪৮ ঘণ্টা আগে মেহেদি ব্যবহার করুন। সর্বোচ্চ -১২ ঘণ্টা মেহেদি হাতে রাখুন। তাহলেই পাবেন গাঢ় রং।

মেহেদি কিছুটা শুকানোর পর একটি তুলোর বল লেবুর রস চিনির মিশ্রণে ডুবিয়ে ব্যবহার করুন। তারপর মেহেদি পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে এটি ঘঁষে তুলে ফেলুন। তবে লেবু চিনির দ্রবণ অতিরিক্ত ব্যবহার করবেন না।


সরিষার তেল ব্যবহার করুন মেহেদির স্থানে। তারপর একটি ব্যান্ডেজ দিয়ে স্থানটি ঢেকে ঘুমিয়ে পড়ুন রাতে। সকালে দেখবেন মেহেদির রং অনেকটাই গাঢ় হয়েছে।

 
সাবান পানি দিয়ে কখনো মেহেদি তুলবেন না। এছাড়া মেহেদি তুলে ফেলার পরও কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা ওখানে পানি লাগাবেন না।

 

সুখবর দিলেন মাহিয়া মাহি

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা মাহিয়া মাহি সুখবর দিলেন প্রথমবার মা হতে চলেছেন নায়িকা নিজেই সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) তথ্য নিশ্চিত করেছেন

তিনি বলেন, আমি তো  এখন আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সময়গুলো পার করছি। দিন-রাত কীভাবে চলে যাচ্ছে ঠিকই পাচ্ছি না। প্রচণ্ড আদর যত্নে দিনগুলো কেটে যাচ্ছে। কারণ  আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি মা হতে যাচ্ছি, ইনশাআল্লাহ।
মাহিয়া মাহি বলেন, সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
গত বছর ১৩ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা মিনিটে গাজীপুরের ্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রাকিবকে বিয়ে করেন মাহি। বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার ঠিক এক বছর পর মা হওয়ার খবর দিলেন নায়িকা।

কুসুম গরম পানি পানের আশ্চর্য উ...

আমাদের অনেকেই ভোরে ঘুম থেকেই ওঠেই পানি পান করেন। এর উপকারিতা জেনে বা নাইবা জেনে করেন। খালি পেটে পানি পানের অভ্যাস অনেকেরই আছে এবং এর অনেক উপকারিতা রছেছে। কিন্তু সেই পানিটা যদি হয় কুসুম গরম, তবে তো আর কোন কথাই নেই। মিলবে আশ্চর্য উপকার। জানুন কেন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে কুসুম গরম পানি পান করবেন।


সকালে কুসুম গরম পানির উপকারিতা

সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে তা আপনার পেট সঠিকভাবে পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে। এতে গ্যাসের এবং পেটের অনেক  সমস্যা দূর হয়। এক গ্লাস গরম পানি আপনাকে হালকা বোধ করতে সাহায্য করে। কুসুম গরম পানি হজম এবং বিপাক প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি আপনার শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয় এবং আপনার ত্বককে আরও পরিষ্কার করে তোলে। আপনি যদি আপনার ক্যালোরি বার্ন করতে চান, তাহলে গরম পানি পান করা ভালো সমাধান।

পানির  তাপমাত্রা কতটা হওয়া উচিত

গরম পানি অবশ্যই সহনীয় মাত্রা হতে হবে। গরম পানি পানের উপকারিতা তো জানলেন, কিন্তু সেই পানি কতটা গরম হওয়া উচিত? চিকিৎসকরা বলছেন, সকালে পানের জন্য যে পানি বেছে নেবেন তা আপনার শরীরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানানসই হতে হবে। অর্থাৎখুব বেশি গরম না, আবার স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিও না।

যাদের জন্য বেশি উপকার

আপনি যদি কাশি কিংবা কফের সমস্যায় ভোগেন তবে সকালে ঘুম থেকে উঠেন পানি করুন কুসুম গরম পানি। যা আপনার ফুসফুস থেকে কফ নির্গত করতে সহায়তা করবে।
এছাড়া কুসুম গরম পানি পানের ফলে আপনার ত্বকের ছিদ্র খুলে দেয় এবং আপনার শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়।

ত্বক ও চুলের যন্তে তেজপাতা কতট...

রান্নায় স্বাদ বাড়াতে আমরা বিভিন্ন মসলার ব্যবহার করে থাকি। তারই এক অবিচ্ছেদ্য অংশ তেজপাতা। রান্না হয়ে যাওয়ার পর খাওয়ার সময় এটি আমরা ফেলেই দিই। রান্নায় স্বাদ বাড়ানো ছাড়া তেজপাতার আর কোনও ভূমিকা নেই বলেই আমরা সাধারণত জানি। কিন্তু  আপনি জানেন কি? রূপচর্চাতেও কাজে লাগতে পারে তেজপাতা। ত্বক বা চুলের যেকোনও সমস্যাই কয়েক দিনে নিমেষে কমাতে পারে তেজপাতা।

ব্রণর সমস্যায়

মুখেমাদের প্রায়শই ব্রণর সমস্যা হয়, আর এই সমস্যাও মেটাতে পারে তেজপাতা। পানিতে কয়েকটি তেজপাতা ফুটিয়ে মিনিট দশেক রাখার পর পানিটা ছেঁকে নিন। এবার এই পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। নিয়মিত এই পানি দিয়ে মুখ ধুলে ব্রণর সমস্যা কমবে।

খুশকি দূর করতে

মাথার ত্বকে খুশকির সমস্যা দূর করতে পারে তেজপাতা। শুকনো তেজপাতা গুঁড়ো করে নিন। তারপর তার সঙ্গে টক দই মিশিয়ে মাথায় লাগান।কিছুক্ষণ রেখে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিন। নিয়মিত এটি লাগালে খুশকির সমস্যা দূর হবে।

চুলের কন্ডিশনিংয়ের জন্য

 ঠিক মতো কন্ডিশনিং না করতে পারলে চুল রুক্ষ হয়ে যায়। তাই তেজপাতা পানিতে সিদ্ধ করে নিন। তারপর শ্যাম্পু করার পর এই পানি দিয়ে ভাল করে চুল ধুয়ে নিন। এই পানি চুলের কন্ডিশনিং করতে সহায়তা করে।

 

বৃষ্টির দিনে কেমন হবে আপনার পো...

বর্ষার সময়টা বাইরে বের হলে পোশাক নিয়ে একটু বেশিই ভাবতে হয় আমাদের।  চিন্তাভাবনা করে পোশাক বাছাই করলে বাড়তি কোন ঝামেলা থাকে না। বর্ষাকালে মোটা, ভারী বুননের কাপড়ের পোশাক বাদ দিতে হবে।বৃষ্টির সময় হালকা রঙের পোশাকও পরা যাবে না। হালকা রঙের পোশাকে সহজেই দাগ পড়লে বোঝা যায় আবার বৃষ্টিতে ভিজে গেলে গায়ের সঙ্গে লেগে থাকে।এজ ন্য বৃষ্টির সময় আবহাওয়া উপযোগী কৃত্রিম তন্তুর তৈরি কাপড়ের পোশাকই আরামদায়ক এবং মানানসই হবে আমাদের জন্য । সিনথেটিক জাতীয় (জর্জেট, শিফন, সিল্ক) কাপড় সহজে শুকিয়ে যায় এবং দাগ পড়লেও বোঝা যায় না। সালোয়ার-কামিজ, টপস বা শাড়ির ক্ষেত্রেও শিফন, সিল্কের প্রিন্টেডই উপযোগী হবে। বৃষ্টির সময়টাতে সাদা কাপড় একদমই মানানসই নয়, কালো কাপড়ও তেমনি পরা ঠিক নয়। কালো কাপড় ভিজে গেলে ছোপ ছোপ দাগ পড়ে যায়। সাদা কাপড়েও ফাঙ্গাস বা ছিট পড়ার শঙ্কা থাকে।

বর্ষার সময় পোশাকের ঝুল একটু শর্ট অর্থাৎ পোশাকের নি-লেন্থ হলে ভালো। কারণ হাঁটার সময় কাদা ছিটে পোশাকে লাগার সম্ভাবনা থাকে। তেমনি কাদায় ময়লা হওয়ার আশঙ্কাও কম থাকে। সালোয়ারও আঁটসাঁট হলে ভালো হয়। বিশেষ করে বর্ষার সময় খুব ভারী, লং গর্জিয়াস পোশাক না পরাই ভালো। কারণ কোনো ভাবে বৃষ্টিতে ভিজে গেলে শুকাতে সময় লাগে। আর চটি জুতা বা স্লিপার পরলে হাঁটার সময় কাদাপানি ছিটে পোশাক নষ্ট করে দেয়। তাই বর্ষার সময় এমন জুতা স্যান্ডেল বেছে নিতে হবে যাতে হাঁটলে পোশাকে কাদার দাগ-ছোপ পড়র কোন ভয় না থাকে। আর সিøপার জুতা স্যান্ডেল যদি পরেনও তাহলে পেছনে যেন বেল্ট থাকে।

 বৃষ্টির পোশাক নিয়ে নানা ধরনের মতবিরোধ আছে। কারও মতে সিনথেটিক পোশাকই উত্তম। তবে আর যায় হোক বৃষ্টির সময় সুতি ফেব্রিকসের পোশাকই উপযোগী। কারণ বৃষ্টি হলেও আমাদের দেশে অনেক সময় গুমোট গরম পড়ে। কারণ বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে। এমন আবহাওয়ার জন্য পাতলা সুতি পোশাক আরামদায়ক। সুতির ছাপা নকশার কাপড় পরাই ভালো হবে। কারণ হঠাৎ বৃষ্টিতে কাপড় ভিজে গেলেও অস্বস্তির কারণ হবে না। আর গরমটাও কম অনুভূত হবে।

 

নতুন চরিত্রে প্রভা

সাদিয়া জাহান প্রভা। জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে তিনি একজন। দর্শকের সামনে এবার এক নতুন গল্পে, নতুন  চরিত্রে  নিয়ে হাজির হচ্ছেন আর এই গল্পে তাকে দেখা যাবে দেশের নাম করা মডেল অভিনেত্রীর চরিত্রে। সাদিয়া জাহান প্রভার বিপরীতে দেখা যাবে তরুণ অভিনেতা জাহের আলভীকে। নাটকের গল্পে দেখা যাবে, প্রভার সঙ্গে পরিচয় হয় এক উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলের। দুজনে প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। সেই প্রেম বিয়েতে রুপ নেয়। কিন্তু ভালোবেসে বাঁধা ঘরে আসে ঝড়। খুন হন দুজনের একজন। ঘটনায় আসে নাটকীয়তা। বাকিটা জানতে দেখতে হবে নাটকব্ল্যাক কফি জহির করিমের রচনা প্রযোজনায় ফয়জুল করিম রথির পরিচালনায় নির্মিত হচ্ছে নাটকটি। ১০ সেপ্টেম্বর থেকে উত্তরায় শুরু হয়েছে নাটকটির শুটিং।
নাটকের চরিত্র গল্প নিয়ে প্রভা বলেন, নাটকের গল্প খুবই হৃদয়স্পর্শী, যেটি আমার মনকে নাড়া দিয়েছে। জহির করিম ভাইয়ের গল্পে এটা আমার প্রথম কাজ নয়, এর আগেও তার গল্পে বেশ কিছু কাজ করেছি। এবারের গল্পটায় দর্শক আমাকে একটু অন্যভাবে খুঁজে পাবেন। পরিচালক রথি ভাই এই টিমের সঙ্গে আমার প্রথম কাজ। এই প্রথমবার জাহের আলভীর সঙ্গে সিঙ্গেল নাটকে কাজ করছি। অভিজ্ঞতা বেশ। নাটকের অন্যতম চরিত্র জাহের আলভী বলেন, প্রভার সঙ্গে বেশ অনেক বছর আগে একটি ধারাবাহিকে কাজ করেছিলাম। এটা আমাদের প্রথম একক নাটক। প্রভা অনেক সাপোর্টিভ একজন কো-আর্টিস্ট। সে জায়গা থেকে আমি নাটকে কাজ করতে পেরে খুশি। নাটকের পরিচালক ফয়জুল করিম রথি জানান, প্রভা যদিও বেশ সিনিয়র পাকা অভিনেত্রী, তবে জাহের আলভীর সঙ্গে তার জুটি আমার প্রত্যাশার জায়গাটা পূরণ করেছে। আশা করছি দর্শক নাটকটি উপভোগ করবেন। নাটকটির প্রযোজক লেখক জহির করিম বলেন, আমার লেখা অনেক গল্পের ভিড়ে এই গল্পটি ভীষণ পছন্দের। আশা করি দর্শক এই গল্পের মাধ্যমে নতুন একটা বার্তা খুঁজে পাবেন সম্পর্ক জীবনবোধের। এখানে প্রভা আলভী দুজনেই খুব ভালো কাজ করছেন।