চলচ্চিত্রকে নতুন ভাষায় রুপ দিয়েছিলেন কিংবদন্তি পরিচালক জ্যঁ-লুক গদার। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের অসংখ্য নির্মাতার মধ্যে তার প্রভাব ছিল ব্যাপক। গত ১৩ সেপ্টেম্বর ৯১ বছর বয়সে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিয়েছেন তিনি।
ফরাসি
এই
শিল্পীর প্রতি
শ্রদ্ধা জানাতে
আলিয়ঁস
ফ্রঁসেজ ঢাকা
আয়োজন
করেছে
‘অ্যা
ট্রিবিউট টু
জ্যঁ-লুক গদার’।
গত সোমবার (১০
অক্টোবর) বিকাল
৩টায়
ধানমন্ডিতে আলিয়ঁস
ফ্রঁসেজের ন্যুভেল ভ্যাগ
অডিটোরিয়ামে টানা
দেখানো
হবে
তার
দুটি
কালজয়ী
চলচ্চিত্র। এগুলো
হলো
‘ব্রেথলেস’ (১৯৬০)
এবং
‘পিরো
ল্যঁ
ফু’
(১৯৬৫)।
চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর পর
সন্ধ্যা ৬টা
৩০
মিনিটে
থাকছে
আলোচনা। এতে
অংশ
নিয়েছিলেন শিল্প
সমালোচক মঈনুদ্দিন খালেদ।
জ্যঁ-লুক গদার পরিচালিত প্রথম
ছবি
‘ব্রেথলেস’।
এটি
ফ্রেঞ্চ নিউ
ওয়েভ
সিনেমার একটি
প্রভাববিস্তারকারী উদাহরণ। এর
মাধ্যমে ফরাসি
চলচ্চিত্র নির্মাণের নতুনধারা আন্তর্জাতিক মনোযোগ
কেড়ে
নেয়।
সেই
সময়
জাম্প
কাটের
ব্যবহার প্রচলিত হয়ে
ওঠে
এই
ছবির
মাধ্যমে। এর
গল্প
ভবঘুরে
অপরাধী
মিশেল
এবং
তার
প্রেমিকা প্যাট্রিসিয়াকে কেন্দ্র করে।
এ
দুটি
চরিত্রে অভিনয়
করেছেন
ফরাসি
অভিনেতা জ্যঁ-পল বেলমুদোঁ ও
আমেরিকান অভিনেত্রী জিন
সেবার্গ।
জ্যঁ-লুক গদারের দশম
ছবি
‘পিরো
ল্যঁ
ফু’র দৈর্ঘ্য ১১০
মিনিট।
এটি
তৈরি
হয়েছে
১৯৬২
সালে
প্রকাশিত আমেরিকান কথাশিল্পী লিওনেল
হোয়াইটের ‘অবসেশন’
উপন্যাস অবলম্বনে। এর
গল্পে
দেখা
যায়,
সংসার
জীবনে
অসুখী
ফার্দিনান্দ প্যারিসে সমাজের
একঘেঁয়েমি থেকে
মুক্তি
পেতে
স্ত্রী-সন্তান ও বুর্জোয়া জীবনযাপন ছেড়ে
ভূমধ্যসাগর ভ্রমণে
বের
হয়।
তার
সঙ্গী
প্রাক্তন প্রেমিকা মারিয়ান। আলজেরিয়ার ওএএস
গ্রুপের ভাড়াটে
খুনীরা
তাড়া
করছে
মেয়েটিকে। ছবিটিতে প্রধান
দুটি
চরিত্রে অভিনয়
করেছেন
জ্যঁ-পল বেলমুদোঁ ও
আনা
কারিনা।
আলিয়ঁস
ফ্রঁসেজের প্রোগ্রাম অফিসার
মামুন
অর
রশিদ
জানান,
চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও
আলোচনা
সবার
জন্য
উন্মুক্ত। তবে
আসন
সীমিত।
ফলে
আগে
এলে
আগে
জায়গা
পাওয়া
যাবে।


Most Popular
নিজেকেই স্যাটিসফায়েড করতে চাই
একটা কথা আজকাল শোনা যায়, ‘আমাদের গল্পে আমাদের স...
নিজেকেই স্যাটিসফায়েড করতে চাই
বাংলা চলচ্চিত্রের শুদ্ধ মানুষ

২০১৮ বিশ্বকাপে মেসি আর বর্তমান আর্জেন্টিনার মেসি এক নয়,
বিধ্বস্ত মেসিকে খুব কমই দেখ...