রুপের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সবাই একটু বেশিই নজর দিয়ে থাকেন।গড়ন যেমনই হোক, ঠিকঠাক পরতে পারলে সব নাকেই কিন্তু নথ মানিয়ে যায়। একটা সময় ছিল শুধু শাড়ি বা লেহেঙ্গার সঙ্গেই পরা হতো নথ। তবে এখন সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি, এমনকি পশ্চিমা পোশাকের সঙ্গেও অনায়াসে পরা যাচ্ছে নথ।
ছোট থেকে শুরু করে মাঝারি, বড়, গোলাকৃতি—চলতি ফ্যাশনে সব ধরনের নথের নকশাই দেখা যায়। কাঠ, তামা, পিতলের ওপর কখনো খোদাই করে, আবার কখনো হাতে আঁকা নকশায় রাঙানো হচ্ছে নথ।
কী পোশাক পরছেন, তার সঙ্গে মানিয়ে নথ নির্বাচন করাটা জরুরি। শাড়ির সঙ্গে রিং বা গোলাকৃতির টানা নথ ভালো দেখাবে।
পাশ্চাত্য ঘরানার পোশাকের
সঙ্গেও মেয়েরা এখন হরহামেশাই পরছেন নথ।
এ নথই আবার কিন্তু পাশ্চাত্য ঘরানার পোশাকের সঙ্গে মানাবে না। শার্ট, টি-শার্ট, জিনস, স্কার্ট-টপের মতো পশ্চিমা পোশাকের সঙ্গে টিপ-নথ ভালো দেখাবে। এদিকে গোলাকৃতি গড়নের চেহারায় সব সময় পরার জন্য একটু মোটা নথ ব্যবহার করা যেতে পারে। পান পাতা আকৃতির মুখের গড়নে স্বাভাবিক নথ পরা যাবে। কেবল একপাশে নয়, নাকের নিচের দিকে পরার জন্যও নথ রয়েছে। সব সময় ব্যবহারের জন্য চাইলে এগুলো বেছে নিতে পারেন। এতে চেহারায় বাড়তি সৌন্দর্য যোগ হবে,
যে স্টাইলের নথই পরুন না
কেন তা যেখানে যাচ্ছেন সেই পরিবেশের সঙ্গে খাপ খায় কিনা সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি।
এদিকে রূপবিশেষজ্ঞ আফরোজা পারভীন বললেন, ‘নাকের সঙ্গে মেশানো মহারাষ্ট্রীয় অলংকার স্টাইলের লম্বাটে কিছু নথও এখন পাওয়া যায়। সেগুলোও বিশেষ উৎসব-অনুষ্ঠানে শাড়ি, সালোয়ার কামিজ বা লেহেঙ্গার মতো পোশাকের সঙ্গে পরলে ভালো দেখাবে।’ তবে যে স্টাইলের নথই পরুন না কেন, সেটি যেন আপনার চেহারা ও পোশাকের সঙ্গে মানানসই হয় এবং যেখানে যাচ্ছেন, সেই পরিবেশের সঙ্গে খাপ খায়, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি।


Most Popular
নিজেকেই স্যাটিসফায়েড করতে চাই
একটা কথা আজকাল শোনা যায়, ‘আমাদের গল্পে আমাদের স...
নিজেকেই স্যাটিসফায়েড করতে চাই
বাংলা চলচ্চিত্রের শুদ্ধ মানুষ

২০১৮ বিশ্বকাপে মেসি আর বর্তমান আর্জেন্টিনার মেসি এক নয়,
বিধ্বস্ত মেসিকে খুব কমই দেখ...