বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের কাস্টমসবিষয়ক সম্পাদক মো. মেহেরুল্লা বলেন, বন্দরে জায়গার অভাবে পণ্য খালাসের অপেক্ষায় দিনের পর দিন ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকছে। রেলে পণ্য আমদানিতেও একই অবস্থা। এতে আমদানি খরচ বাড়ছে।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, বেনাপোল বন্দরে আমদানি পণ্য রক্ষণাবেক্ষণে প্রায় ২ লাখ মেট্রিক টন পণ্য রাখার জায়গার দরকার হলেও আছে মাত্র ৪৫ হাজার মেট্রিক টনের। জায়গা বাড়ানো না হলে রাজস্ব বাড়ানো সম্ভব নয়।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৬০০ ট্রাক পণ্য আমদানির চাহিদা রয়েছে। কিন্তু ভারত অংশে কালিতলা পার্কিংয়ে দীর্ঘদিন ট্রাক আটকে থাকা এবং বেনাপোল বন্দরে জায়গা সংকটের কারণে দিনে ৩৫০ ট্রাকের বেশি পণ্য আমদানি সম্ভব হয় না। ভারী পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে বন্দরে পর্যাপ্ত ক্রেন, ফর্ক ক্লিপ না থাকায় ব্যবসায়ীরা চাহিদামতো পণ্য খালাস নিতে পারেন না। কাস্টমসে পণ্য পরীক্ষণের জন্য বিএসটিআই বা বিএসআইআরের শাখা না থাকায় বন্দরের বাইরে থেকে পণ্য পরীক্ষার জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। খরচ করতে হয় ৫ গুণের বেশি অর্থ। গত বছর এই বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি কমেছিল ৪ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন।
তবে আশার বাণী শুনিয়েছেন বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার। তিনি বলেন, বাণিজ্যিক সুবিধা বাড়াতে বন্দরের উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। দুই বছরের মধ্যে এসব শেষ হবে। তখন এসব সমস্যা আর থাকবে না।
Most Popular
নিজেকেই স্যাটিসফায়েড করতে চাই
একটা কথা আজকাল শোনা যায়, ‘আমাদের গল্পে আমাদের স...
নিজেকেই স্যাটিসফায়েড করতে চাই
বাংলা চলচ্চিত্রের শুদ্ধ মানুষ
২০১৮ বিশ্বকাপে মেসি আর বর্তমান আর্জেন্টিনার মেসি এক নয়,
বিধ্বস্ত মেসিকে খুব কমই দেখ...